পাখির কলরব ঘেরা সকালের কুহেলির বাগানে যে মুখচ্ছবি সূর্যের আলোয় ভেসে ছিল চোখের সম্মুখে। নিতান্তই খুজে ফিরি সেই আবছা আলোয় মুড়ানো বালিকার মুখ। ক্ষণে ক্ষণে নিমেষে হারিয়ে ছোট দিলো; কোন আকাশে, আমাকে মত্ত্ব করে।
শরীরের বাঁকে মজে ছিল গভির উদাম তাড়া চুলে গুঁজেছিল তুমুল রোহিত ফুলের মালা, হাত দিয়ে ঢাকা ছিল চোখের প্রতিভা কাননের কুণে দাঁড়ানো ছিল আপেক্ষিক প্রতিমা।
সে নিসর্গ ভুবনে দেখেছি মুখ খানা, পূর্ণ পল্লব সে লহর আজ ও ক্ষুধাতুর করে রাখে আমাকে, দোসর চাহনিতে দেখব বলে। মনের তখতে সাজাতে সফেদ কেতু উদিত করে রেখেছি তার সম্মুখে, চোখ বরারর- জানাতে আত্মসমর্পণ করেছি তার হ্নদয়ে ভয় হয়, কোন সে ঝটিকায় না হয় উড়ে যাই- স্বজন হারানোর আহাজারি কেঁপে উঠে হৃদে।
বালিকা, তোমার আগমনে সয়লাব মোর তৃষ্ণার্ত বক্ষ নিশি শেষে আবার কোন এক কুহেলির পৈটা বেয়ে আমার ক্ষয়ে যাওয়া উপবনে আসবে তুমি।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।